এবার কৃত্রিম গর্ভে তৈরি হবে মানুষের বাচ্চা

এবার কৃত্রিম গর্ভে তৈরি হবে মানুষের বাচ্চা

রয়েল ভিউ ডেস্ক:
নিজের গর্ভে শরীরের রক্ত-মাংস নিয়ে তিলে তিলে সন্তানকে গড়ে তোলার দিন হয়ত শেষ হবে ভবিষ্যতে। সন্তানের জন্ম দেওয়ার জন্য আর মায়ের গর্ভের দরকার পড়বে না। কৃত্রিম গর্ভেই বড় হবে সন্তান। মায়ের শরীরের গন্ধ ছাড়াই জন্ম নেবে গবেষণাগারে।

বাচ্চা তৈরির কারখানা গড়ার স্বপ্ন দেখছেন ইয়েমেনের বিজ্ঞানী মলিকিউলার বায়োটেকনোলজিস্ট হাশেম আল-ঘাইলি। এমন এক গবেষণাগার তৈরির পরিকল্পনা করছেন বিজ্ঞানী যেখানে একই সঙ্গে হাজার হাজার সন্তানের জন্ম হবে। কৃত্রিম গর্ভে বড় করা হবে ভ্রূণকে। একসঙ্গে ৩০ হাজার শিশুর জন্ম হবে ল্যাবরেটরিতে। সবটাই কৃত্রিম উপায়ে।

রঙ-রূপ ইচ্ছামতো বদলে দিতে পারবেন মা-বাবা। কোনো অসুখ থাকবে না। লড়াই করে জন্ম নিতে হবে না। প্রসব যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে না মাকেও। কৃত্রিম গর্ভ থেকেই সরাসরি পৃথিবীর আলো দেখাবেন গবেষকরা। বুদ্ধিমত্তাকে শান দিয়ে প্রখর করা হবে। কয়েক বছর পর হয়তো এমন ‘সুপার-বেবি’ই থাকবে পৃথিবীর ঘরে ঘরে। সেই দিন বেশি দূরে নয়- সম্প্রতি ৮.৩৯ মিনিটের এক অ্যানিমেশন ভিডিওতে এমন দাবিই করলেন ইয়েমেনের বিজ্ঞানী হাশেম আল-ঘাইলি।

ভিডিওতে দেখানো হয়েছে, বিশাল এক গবেষণাগার। তাতে পাশাপাশি বসানো রয়েছে হাজার হাজার কাচের গোলকের মতো কিছু যন্ত্র। আর তারই ভেতরে তৈরি হচ্ছে মানবশিশু। বিশ্বের প্রথম কৃত্রিম প্রজনন কারখানা। হাসেম তার কল্পনাপ্রসূত এই গবেষণাগারটির নাম রেখেছেন এক্টোলাইফ। এই গবেষণাগারে থাকবে মোট ৭৫টি কক্ষ। প্রতিটি কক্ষে থাকবে ৪০০টি কৃত্রিম গর্ভ বা বেবি পড । অর্থাৎ সব মিলিয়ে গবেষণাগারে একই সঙ্গে ৩০ হাজার শিশুর জন্ম দেওয়া সম্ভব হবে। বাক্সগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।

এই কৃত্রিম গর্ভের ভেতর আইভিএফ পদ্ধতিতে শুক্রাণু ও ডিম্বাণুর মিলন ঘটিয়ে তৈরি করা হবে ভ্রূণ। জন্মের আগ পর্যন্ত শিশুর রক্তচাপ থেকে হৃদস্পন্দন, সবই মাপা যাবে এই যন্ত্রে। বিজ্ঞানীর দাবি, প্রতি বছর সারা পৃথিবীতে লাখ লাখ মহিলার মৃত্যু হয় সন্তান প্রসব করতে গিয়ে। বিভিন্ন জটিলতায় মৃত্যু হয় বহু নবজাতকেরও। নতুন এই পদ্ধতিতে একেবারে মুছে যাবে সেই সমস্যা। শুধু তা-ই নয়, নিজের সন্তানের মধ্যে বাবা-মা কোন কোন গুণ দেখতে চান তা-ও ঠিক করা যাবে শিশুর জন্মের আগেই। কৃত্রিমভাবে জিনগত পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে ঠিক করা যাবে হবু সন্তানের গায়ের রং, উচ্চতা শারীরিক গঠন, গলার স্বর কিংবা বুদ্ধিমত্তার মতো বিষয়গুলো। পাশাপাশি অনেক জিনগত রোগও নির্মূল করা যাবে এই পদ্ধতিতে, দাবি বিজ্ঞানীর।

নিজের গর্ভে শরীরের রক্ত-মাংস নিয়ে তিলে তিলে সন্তানকে গড়ে তোলার দিন হয়ত শেষ হবে ভবিষ্যতে। সন্তানের জন্ম দেওয়ার জন্য আর মায়ের গর্ভের দরকার পড়বে না। কৃত্রিম গর্ভেই বড় হবে সন্তান। মায়ের শরীরের গন্ধ ছাড়াই জন্ম নেবে গবেষণাগারে।

বাচ্চা তৈরির কারখানা গড়ার স্বপ্ন দেখছেন ইয়েমেনের বিজ্ঞানী মলিকিউলার বায়োটেকনোলজিস্ট হাশেম আল-ঘাইলি। এমন এক গবেষণাগার তৈরির পরিকল্পনা করছেন বিজ্ঞানী যেখানে একই সঙ্গে হাজার হাজার সন্তানের জন্ম হবে। কৃত্রিম গর্ভে বড় করা হবে ভ্রূণকে। একসঙ্গে ৩০ হাজার শিশুর জন্ম হবে ল্যাবরেটরিতে। সবটাই কৃত্রিম উপায়ে।

রঙ-রূপ ইচ্ছামতো বদলে দিতে পারবেন মা-বাবা। কোনো অসুখ থাকবে না। লড়াই করে জন্ম নিতে হবে না। প্রসব যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে না মাকেও। কৃত্রিম গর্ভ থেকেই সরাসরি পৃথিবীর আলো দেখাবেন গবেষকরা। বুদ্ধিমত্তাকে শান দিয়ে প্রখর করা হবে। কয়েক বছর পর হয়তো এমন ‘সুপার-বেবি’ই থাকবে পৃথিবীর ঘরে ঘরে। সেই দিন বেশি দূরে নয়- সম্প্রতি ৮.৩৯ মিনিটের এক অ্যানিমেশন ভিডিওতে এমন দাবিই করলেন ইয়েমেনের বিজ্ঞানী হাশেম আল-ঘাইলি।

ভিডিওতে দেখানো হয়েছে, বিশাল এক গবেষণাগার। তাতে পাশাপাশি বসানো রয়েছে হাজার হাজার কাচের গোলকের মতো কিছু যন্ত্র। আর তারই ভেতরে তৈরি হচ্ছে মানবশিশু। বিশ্বের প্রথম কৃত্রিম প্রজনন কারখানা। হাসেম তার কল্পনাপ্রসূত এই গবেষণাগারটির নাম রেখেছেন এক্টোলাইফ। এই গবেষণাগারে থাকবে মোট ৭৫টি কক্ষ। প্রতিটি কক্ষে থাকবে ৪০০টি কৃত্রিম গর্ভ বা বেবি পড । অর্থাৎ সব মিলিয়ে গবেষণাগারে একই সঙ্গে ৩০ হাজার শিশুর জন্ম দেওয়া সম্ভব হবে। বাক্সগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।

এই কৃত্রিম গর্ভের ভেতর আইভিএফ পদ্ধতিতে শুক্রাণু ও ডিম্বাণুর মিলন ঘটিয়ে তৈরি করা হবে ভ্রূণ। জন্মের আগ পর্যন্ত শিশুর রক্তচাপ থেকে হৃদস্পন্দন, সবই মাপা যাবে এই যন্ত্রে। বিজ্ঞানীর দাবি, প্রতি বছর সারা পৃথিবীতে লাখ লাখ মহিলার মৃত্যু হয় সন্তান প্রসব করতে গিয়ে। বিভিন্ন জটিলতায় মৃত্যু হয় বহু নবজাতকেরও। নতুন এই পদ্ধতিতে একেবারে মুছে যাবে সেই সমস্যা। শুধু তা-ই নয়, নিজের সন্তানের মধ্যে বাবা-মা কোন কোন গুণ দেখতে চান তা-ও ঠিক করা যাবে শিশুর জন্মের আগেই। কৃত্রিমভাবে জিনগত পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে ঠিক করা যাবে হবু সন্তানের গায়ের রং, উচ্চতা শারীরিক গঠন, গলার স্বর কিংবা বুদ্ধিমত্তার মতো বিষয়গুলো। পাশাপাশি অনেক জিনগত রোগও নির্মূল করা যাবে এই পদ্ধতিতে, দাবি বিজ্ঞানীর।