পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নামে বাইপাস সড়ক নামকরণের প্রস্তাব করেছেন অধ্যাপক মোঃ জাকির হোসেন 

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নামে বাইপাস সড়ক নামকরণের প্রস্তাব করেছেন অধ্যাপক মোঃ জাকির হোসেন 

রয়েল ভিউ ডেস্ক:

সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক  অধ্যাপক মোঃ জাকির হোসেন কদমতলী কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল জামে মসজিদে জুম্মার নামাজ আদায় করে নগরবাসীসহ দেশ ও দেশের বাইরে অবস্থানরত সকল মানুষের জন্য দোয়া চেয়েছেন। নামাজ আদায় শেষে তিনি নেতৃবৃন্দকে সাথে নিয়ে কদমতলী কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন কালে তিনি মিডিয়ার সম্মুখে কথা বলেন। তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা'র নির্দেশনায় ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড.এ.কে আব্দুল মোমেন মহোদয়ের সহযোগিতায় বাংলাদেশের সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন ও অত্যাধুনিক বাস টার্মিনাল হচ্ছে। বিদেশের আদলে যাত্রীদের সুযোগ সুবিধা ও পার্কিং সহ তৈরি করা হচ্ছে । যা নতুন দিগন্তের উন্মোচন করবে। 

শুক্রবার (১ লা এপ্রিল) কদমতলী কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল জামে মসজিদে মহানগর আওয়ামী লীগ, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দকে সাথে  নিয়ে তিনি পবিত্র জুম্মার নামাজ আদায় করে দোয়া চান এবং মিডিয়ার সম্মুখে এসব কথা বলেন। 

তিনি একটি আনন্দের সংবাদ দিয়ে বলেন, আপনারা জানেন মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ.কে আব্দুল মোমেন মহোদয়ের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সিলেটবাসীর দীর্ঘদিনের স্বপ্ন কুমারগাঁও-বাদাঘাট- এয়ারপোর্ট চার লেইন বাইপাস সড়কের টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছেন। তিনি জানান, এই সড়কের কার্যক্রম বারবার বিভিন্ন কারণে বাধাগ্রস্থ হওয়ার পরেও সিলেটবাসীর প্রিয় নেতা সফল পররাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয়ের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় তা আজ আলোর মুখ দেখতে পেয়েছে। সিলেটবাসী আজ অত্যন্ত খুশি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই অবদানের কথা এই জনপদের মানুষ আজীবন মনে রাখবে। পাশাপাশি তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয়ের সম্মানার্থে উনার নামে সড়কটির নামকরণ করার জন্য মাননীয় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এমপি মহোদয় সহ  ও সংশ্লিষ্ট সকলের নিকট আহবান জানিয়েছেন ও মিডিয়ার মাধ্যমে প্রস্তাব উত্থাপন করেছেন। তিনি সারাদেশের ব্যাপক উন্নয়নের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা'কে ধন্যবাদ জানান। সিলেটের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার জন্য সাবেক সফল অর্থমন্ত্রী জনাব আবুল মাল আব্দুল মুহিত, পরিকল্পনা মন্ত্রী এম.এ মান্নান ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড.এ.কে আব্দুল মোমেন মহোদয়কে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।  

এসময়ে উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক খোন্দকার মহসিন কামরান, ধর্ম বিষয়ক নজমুল ইসলাম এহিয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মহিউদ্দিন লোকমান, কার্যনির্বাহী সদস্য আজম খান, আব্দুল আজিম জুনেল, সৈয়দ কামাল, সাইফুল আলম স্বপন,  তৌফিক বক্ম লিপন (কাউন্সিলর), আবুল মহসিন চৌধুরী মাসুদ,   জুমাদিন আহমদ, ইলিয়াস আহমেদ জুয়েল, কাউন্সিলর তাকবির ইসলাম পিন্টু, ১৮,২৪, ২৫,  ২৬ ও ২৭ নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক মাহবুব খান মাসুম, জাবেদ আহমদ,  সেলিম আহমদ সেলিম ,এম.এন ইসলাম, ছয়েফ খাঁন। 

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জেলা বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল কবির পলাশ, জেলা শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মঈনুল ইসলাম, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সজিব আহমদ, হেলাল আহমদ, দুলাল আহমদ, জুয়েল আহমদ, আনোয়ার আহমদ, শাহীন আহমদ, বদরুল ইসলাম, আব্দুল খালিক তেরু, শাহ সিদ্দিক, সালেহ আহমদ, খালেদ আহমদ, হিমেল কান্তি দেব, জুবায়ের খান, অনিক চন্দ্র অপূর্ব, আশীষ সূত্রধর, তানবির আহমদ প্রমুখ।