শেখ রাসেল দিবস শিশু শিক্ষার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে ----অধ্যক্ষ মো. ফয়জুল হক

শেখ রাসেল দিবস শিশু শিক্ষার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে  ----অধ্যক্ষ মো. ফয়জুল হক

শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে স্কলার্সহোম মেজরটিলা কলেজে বিভিন্ন কর্মসূচী পালন

স্কলার্সহোম মেজরটিলা কলেজের অধ্যক্ষ মো. ফয়জুল হক বলেছেন, বাঙালি জাতির মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ সন্তান শেখ রাসেল। তিনি মহান দেশনেতার সন্তান বলেই তাঁর ভাগ্য ছিল ত্যাগ তিতিক্ষার ইতিহাস। তাঁর জন্মের সময়ও পিতা ছিলেন দেশের জন্য লড়াইয়ের মাঠে। ছোট রাসেল জেলঘরে বাবাকে দেখতে যেতে গিয়ে ধরেই নিয়েছিলেন, জেলঘরই আব্বার বাড়ি। তিনি আরো বলেন, “শেখ রাসেলকে কেন্দ্র করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নয় হাজারের অধিক শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, শেখ রাসেল শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্র, তিনশোর অধিক শেখ রাসেল স্কুল অব ফিউচার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার মতো অনুষ্ঠান শিশুদের মধ্যে প্রাণচাঞ্চল্য সৃষ্টি করছে। সর্বোপরি শেখ রাসেল দিবস শিশুশিক্ষার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।”

মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) সকাল ৯ টায় শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্মদিন ও শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে স্কলার্সহোম মেজরটিলা কলেজের উদ্যোগে আয়োজিত চিত্রাঙ্কন, রচনা প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণির মধ্যে চিত্রাঙ্কন ও নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির মধ্যে রচনা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতার বিষয় ছিল শেখ রাসেলের প্রতি ভালোবাসা ও আমার ভাবনায় শেখ রাসেল।
বাংলা বিভাগের প্রভাষক শাহাব উদ্দিন আহমেদ এর উপস্থাপনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলা বিভাগের প্রধান আব্দুল্লাহ্ আল-মামুন। শেখ রাসেলকে নিয়ে আলোচনা করেন বাংলা বিভাগের প্রভাষক ইমদাদুর রহমান। শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে শেখ রাসেলের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করে একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী প্রত্যয় রায় চৌধুরী ও উম্মে তাম্মিম মীম। পরে রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তোলে দেন কলেজের অধ্যক্ষ মো. ফয়জুল হক। শেষে নির্মম ১৫ আগস্টে শহিদ শেখ রাসেলের আত্মার শান্তি কামনা করে দোয়া পরিচালানা করা হয়। দোয়া পরিচালনা করেন ইসলাম শিক্ষার প্রভাষক মোক্তার হোসেন। বিজ্ঞপ্তি