সব রাজনৈতিক দলকে ইভিএম যাচাইয়ে আমন্ত্রণ ইসির

সব রাজনৈতিক দলকে ইভিএম যাচাইয়ে আমন্ত্রণ ইসির

রয়েল ভিউ ডেস্ক:
সব রাজনৈতিক দলকে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) যাচাইয়ের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। 

বৃহস্পতিবার (১৬ জুন) নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, আগামী ১৯, ২১ ও ২৬ জুন প্রতিদিন ১৩টি করে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল ইভিএম যাচাই করতে পারবে। এক্ষেত্রে তিন দিনে ৩৯টি দল এ ইভিএম যাচাইয়ের সুযোগ পাবে।

ইসি জানায়, নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যে দলগুলোর সাধারণ সম্পাদককে চিঠি দিয়েছে। এক্ষেত্রে দলগুলো চার সদস্যের কারিগরি প্রতিনিধি পাঠাতে পারবে।

আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করতে চায় নির্বাচন কমিশন। সে লক্ষ্যে ইভিএম নিয়ে ইতিমধ্যে দেশ সেরা প্রযুক্তিবিদদের সঙ্গে বৈঠক করে মতামত নিয়েছে ইসি।

৩৯ দলের মধ্যে আগামী ১৯ জুন আমন্ত্রণ পেয়েছে প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টি, জেপিসহ মোট ১৩ দল। অন্যদিকে ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও বাম দলগুলোর আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে ২৬ জুন। এছাড়া, ১৯ জুন আমন্ত্রণ পেয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনসহ বাকি ১৩টি দল।

১৯ জুন আমন্ত্রণ পেয়েছে জাতীয় পার্টি, জাতীয় পার্টি-জেপি, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপি, জাকের পার্টি, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, গণফোরাম, গণফ্রন্ট, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন এনডিএম ও বাংলাদেশ কংগ্রেস।

২১ জুন আমন্ত্রণ পেয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-এনপিপি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, খেলাফত মজলিস ও বাংলাদেশ মুসলিম লীগ-বিএমএল।

২৬ জুন আমন্ত্রণ পেয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল-এমএল, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি- এলডিপি, গণতন্ত্রী পার্টি, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, বিকল্প ধারা বাংলাদেশ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল- বাসদ, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ, বাংলাদেশ বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি ও বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট।