প্রীতি সম্মিলনীতে বক্তারা : সাহিত্য-সংস্কৃতির কোন  সীমানা হয় না 

প্রীতি সম্মিলনীতে বক্তারা : সাহিত্য-সংস্কৃতির কোন  সীমানা হয় না 

রয়েল ভিউ ডেস্ক :

‘সাহিত্য-সংস্কৃতির কোন নির্ধারিত সীমানা হয় না। প্রাণের টান থাকলে, হৃদয়ে সাহিত্য-সংস্কৃতির আবেদন থাকলে কাঁটা তারের বেড়া কবি সাহিত্যিক, সংস্কৃতিকমীদের কোন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে না। তারা পরস্পরের কাছে আসবেই।’  

ভারতের আগরতলা থেকে আগত বিশিষ্ট লেখক, গবেষক এল বীরমঙ্গল সিংহ, ত্রিপুরাবাণী প্রকাশনীর কর্ণধার লেখক রঘুনাথ সরকার এবং বিশিষ্ট লেখক ড. আশিস কুমার বৈদ্য’র সিলেটে আগমনে আয়োজিত প্রীতি সম্মিলনীতে বক্তারা উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। 
বাংলাদেশ মণিপুরী সাহিত্য সংসদ (বামসাস) গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সিলেট শহরের একটি হোটেলে এ প্রীতি সম্মিলনীর আয়োজন করে। বামসাসের সভাপতি কবি এ কে শেরামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট কবি, গবেষক প্রফেসর ড. আবুল ফতেহ ফাত্তাহ। অতিথিরা সিলেটের মানুষের আতিথেয়তায় মুগ্ধতা প্রকাশ করে বলেন, ঐতিহ্যবাহী সিলেটের কথা অনেক শুনেছেন, আজ স্বশরীরে উপস্থিত থেকে তা উপলব্ধি করছি। তারা সিলেটে পুনরায় আসার আশা ব্যক্ত করেন। বামসাসের সাধারণ সম্পাদক নামব্রম শংকর’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত প্রীতি সম্মিলনীতে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন কবি পুলিন রায়, প্রশান্ত কুমার সিংহ, লেখক মাধব রায়, কবি আবিদ ফায়সাল, নীহার রঞ্জন শর্মা, কবি সুমন বণিক, কবি নাজমুল হক নাজু, কবি শেরাম নিরঞ্জন, কবি মালেকুল হক, নাট্যজন উত্তম সিংহ রতন, মুক্তিযোদ্ধা মনমোহন সিংহ, খীর সিংহ, কবি বিপ্লব নন্দী, কবি রওশন আরা বাঁশী খুৎহৈবম, কবি মাইস্নাম রাজেশ, এস সজল সিনহা।