ফের ক্ষমতায় ফিরছে ইমরান খানের দল!

ফের ক্ষমতায় ফিরছে ইমরান খানের দল!

রয়েল ভিউ ডেস্ক:
পাঞ্জাব প্রাদেশিক পরিষদের ২০টি আসনের উপনির্বাচনে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিকে ইনসাফ (পিটিআই) বিপুলভাবে জয়ী হয়ে ক্ষমতায় ফিরতে যাচ্ছে।

বেসরকারিভাবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ২০টি আসনের মধ্যে ইতোমধ্যে ৪টিতে জয় নিশ্চিত করেছে দলটি এবং আরও ১৩টি আসনে এগিয়ে রয়েছে পিটিআই।

রোববার রাতে পাকিস্তানি গণমাধ্যম জিও নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দেয়া হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, মুসলিম লিগ-এন (পিএমএল-এন) মাত্র দু’টি আসনে জয় পেয়েছে।

অপরদিকে নির্বাচনে নিজেদের পরাজয় স্বীকার করে নিয়েছে মুসলিম লিগ। দলটির নেতা মালিক আহমাদ খান জিও নিউজকে বলেন, ‘মন থেকে গ্রহণ করে নিলাম যে, পাকিস্তান তেহরিকে ইনসাফের (পিটিআই) ঐতিহাসিক বিজয় অর্জিত হয়েছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘জনগণের ভোট আমাদের বিপক্ষে এসেছে। তারা ভোটের মাধ্যমে নিজেদের মত ব্যক্ত করেছে।’

আহমাদ খান বলেন, নির্বাচনের ফলাফল বলছে যে, আমাদের সাথে বেশিরভাগ জনগণ নেই। আমার পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর সাথে কথা হয়েছে। তিনিও জনগণের মতকে সম্মানের নির্দেশ দিয়েছেন।

বেসরকারি গণনা অনুসারে, পিটিআই ২০টি আসনের মধ্যে ১৬টিতে এগিয়ে রয়েছে। নওয়াজ শরীফের দল পিএমএল-এন এগিয়ে রয়েছে মাত্র ৩টিতে এবং বাকি একটিতে এগিয়ে রয়েছেন একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী।

পিটিআই-এর মাখদুম জাইন হুসেন কুরেশি যিনি পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান শাহ মাহমুদ কোরেশির ছেলে তিনি পিএমএল-এন’র মুহাম্মাদ সালমানকে শহরের সমস্ত ভোটকেন্দ্রের অনানুষ্ঠানিক ফলাফল অনুযায়ী পিপি-২১৭ মুলতান ৭-এ পরাজিত করেছেন।

কোরেশি ৪৬ হাজার ৯৬৩ ভোট পেয়েছেন, যেখানে সালমান পেয়েছেন ৪০ হাজার ১০৪ ভোট।

পিপি-২৮৮ ডেরা গাজী খান ৪ আসনে পিটিআই-এর সরদার মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন খোসা ৫৮ হাজার ৮৮৫ ভোট পেয়ে আব্দুল কাদির খানকে পরাজিত করেছেন, যিনি মাত্র ৩২ হাজার ৯০৭ ভোট পেয়েছেন।

অন্যদিকে এটি পিপি-২০২ সাহিওয়াল ৭ আসনে পিটিআই-এর অবসরপ্রাপ্ত মেজর মুহাম্মদ গোলাম সারওয়ার ৬১ হাজার ৯৮৯ ভোট পেয়ে পিএমএল-এন-এর মালিক নওমান আহমেদ ল্যাংরিয়ালকে পরাজিত করেছেন; যিনি ৫৯ হাজার ১৬৭ পেয়েছেন।

পিপি-৮৩ খুশব ২ আসনেও পিটিআই প্রার্থী মালিক হাসান আসলাম খান ৪৮ হাজার ৪৭৫ ভোট পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহাম্মদ আসিফ মালিককে পরাজিত করেছেন। আসিফ সেখানে ৪১ হাজার ৭৫২ ভোট পেয়েছেন।

প্রসঙ্গত, রোববার পাঞ্জাবের ১৪টি জেলার ২০টি আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কোনো বিরতি ছাড়াই ভোট গ্রহণ অব্যাহত থাকে।

এই নির্বাচনে জয়ের জন্য উভয় দলই সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়েছিল। কারণ, পাকিস্তানের সবচেয়ে প্রভাবশালী প্রদেশের ক্ষমতাসীন দল নির্ধারণ এবং পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনেও এর প্রভাব পড়বে।

রয়েল ভিউ ডেস্ক:
পাঞ্জাব প্রাদেশিক পরিষদের ২০টি আসনের উপনির্বাচনে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিকে ইনসাফ (পিটিআই) বিপুলভাবে জয়ী হয়ে ক্ষমতায় ফিরতে যাচ্ছে।

বেসরকারিভাবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ২০টি আসনের মধ্যে ইতোমধ্যে ৪টিতে জয় নিশ্চিত করেছে দলটি এবং আরও ১৩টি আসনে এগিয়ে রয়েছে পিটিআই।

রোববার রাতে পাকিস্তানি গণমাধ্যম জিও নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দেয়া হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, মুসলিম লিগ-এন (পিএমএল-এন) মাত্র দু’টি আসনে জয় পেয়েছে।

অপরদিকে নির্বাচনে নিজেদের পরাজয় স্বীকার করে নিয়েছে মুসলিম লিগ। দলটির নেতা মালিক আহমাদ খান জিও নিউজকে বলেন, ‘মন থেকে গ্রহণ করে নিলাম যে, পাকিস্তান তেহরিকে ইনসাফের (পিটিআই) ঐতিহাসিক বিজয় অর্জিত হয়েছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘জনগণের ভোট আমাদের বিপক্ষে এসেছে। তারা ভোটের মাধ্যমে নিজেদের মত ব্যক্ত করেছে।’

আহমাদ খান বলেন, নির্বাচনের ফলাফল বলছে যে, আমাদের সাথে বেশিরভাগ জনগণ নেই। আমার পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর সাথে কথা হয়েছে। তিনিও জনগণের মতকে সম্মানের নির্দেশ দিয়েছেন।

বেসরকারি গণনা অনুসারে, পিটিআই ২০টি আসনের মধ্যে ১৬টিতে এগিয়ে রয়েছে। নওয়াজ শরীফের দল পিএমএল-এন এগিয়ে রয়েছে মাত্র ৩টিতে এবং বাকি একটিতে এগিয়ে রয়েছেন একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী।

পিটিআই-এর মাখদুম জাইন হুসেন কুরেশি যিনি পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান শাহ মাহমুদ কোরেশির ছেলে তিনি পিএমএল-এন’র মুহাম্মাদ সালমানকে শহরের সমস্ত ভোটকেন্দ্রের অনানুষ্ঠানিক ফলাফল অনুযায়ী পিপি-২১৭ মুলতান ৭-এ পরাজিত করেছেন।

কোরেশি ৪৬ হাজার ৯৬৩ ভোট পেয়েছেন, যেখানে সালমান পেয়েছেন ৪০ হাজার ১০৪ ভোট।

পিপি-২৮৮ ডেরা গাজী খান ৪ আসনে পিটিআই-এর সরদার মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন খোসা ৫৮ হাজার ৮৮৫ ভোট পেয়ে আব্দুল কাদির খানকে পরাজিত করেছেন, যিনি মাত্র ৩২ হাজার ৯০৭ ভোট পেয়েছেন।

অন্যদিকে এটি পিপি-২০২ সাহিওয়াল ৭ আসনে পিটিআই-এর অবসরপ্রাপ্ত মেজর মুহাম্মদ গোলাম সারওয়ার ৬১ হাজার ৯৮৯ ভোট পেয়ে পিএমএল-এন-এর মালিক নওমান আহমেদ ল্যাংরিয়ালকে পরাজিত করেছেন; যিনি ৫৯ হাজার ১৬৭ পেয়েছেন।

পিপি-৮৩ খুশব ২ আসনেও পিটিআই প্রার্থী মালিক হাসান আসলাম খান ৪৮ হাজার ৪৭৫ ভোট পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহাম্মদ আসিফ মালিককে পরাজিত করেছেন। আসিফ সেখানে ৪১ হাজার ৭৫২ ভোট পেয়েছেন।

প্রসঙ্গত, রোববার পাঞ্জাবের ১৪টি জেলার ২০টি আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কোনো বিরতি ছাড়াই ভোট গ্রহণ অব্যাহত থাকে।

এই নির্বাচনে জয়ের জন্য উভয় দলই সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়েছিল। কারণ, পাকিস্তানের সবচেয়ে প্রভাবশালী প্রদেশের ক্ষমতাসীন দল নির্ধারণ এবং পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনেও এর প্রভাব পড়বে।