সিলেটের ৬টি আসনে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া শুরু হয় সকাল ৯টা থেকে। বেলা ২টা পর্যন্ত জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসানের কার্যালয়ে প্রতীক বরাদ্দের কার্যক্রম চলাকালে প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা।

সিলেটের ৬টি আসনে প্রার্থীরা কে কোন প্রতীক পেলেন-

সিলেট-১: এই আসনে কোনো স্বতন্ত্র প্রার্থী না থাকায় সব প্রার্থীকেই তাদের দলীয় প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এরমধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এবং বর্তমান সংসদ সদস্য- পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন পেয়েছেন নৌকা প্রতীক, সম্মিলিত মুক্তিজোটের প্রার্থী আব্দুল বাসিত ছড়ি, এনপিপির প্রার্থী ইউসুফ আহমদ আম, ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী ফয়জুল হক মিনার এবং বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী মো. সোহেল আহমদ চৌধুরী পেয়েছেন ডাব প্রতীক।

সিলেট-২: এই আসনেও কোনো স্বতন্ত্র প্রার্থী নেই। দলীয় প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শফিকুর রহমান চৌধুরী পেয়েছেন নৌকা, গণফোরামের প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান উদীয়মান সূর্য, জাতীয় পার্টির প্রার্থী ইয়াহইয়া চৌধুরী লাঙ্গল, তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুর রব সোনালী আঁশ, বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী মো. জহির ডাব এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি)’র প্রার্থী মো. মনোয়ার হোসাইন পেয়েছেন আম প্রতীক।

সিলেট-৩: এ আসনটিতে একমাত্র স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা ডা. মো. ইহতেশামুল হক চৌধুরী দুলাল পেয়েছেন ট্রাক্টর প্রতীক। আর বাদ বাকি প্রার্থীরা তাদের দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করবেন। তার মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান নৌকা, জাতীয় পার্টির প্রার্থী আতিকুর রহমান লাঙল, বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী শেখ জাহেদুর রহমান (মাসুম) মোমবাতি প্রতীক, ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী মো.মইনুল ইসলাম মিনার এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি)’র প্রার্থী আনোয়ার হোসেন আফরোজ আম প্রতীকে নির্বাচনে লড়বেন।

সিলেট-৪: এই আসনে তিনজনই দলীয় প্রার্থী। তার মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান এমপি ইমরান আহমদ নৌকা, ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী মো. নাজিম উদ্দিন (কামরান) মিনার এবং তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী মো.আবুল হোসেন সোনালী আঁশ প্রতীক পেয়েছেন।

সিলেট-৫: ঐতিহ্যবাহী এই আসনটিতে দু’জন স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন। তার মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাওলানা মোহাম্মদ হুছামুদ্দীন চৌধুরী পেয়েছেন কেটলি প্রতীক। আর অপর স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আহমদ আল কবির পেয়েছেন ট্রাক্টর।
বাকি দলীয় প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ পেয়েছেন নৌকা, তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী কুতুব উদ্দীন আহমদ শিকদার সোনালী আঁশ, জাতীয় পার্টির প্রার্থী শাব্বীর আহমদ লাঙ্গল, বাংলাদেশ কংগ্রেস’র প্রার্থী মো.বদরুল আলম ডাব এবং বাংলাদেশ মুসলিম লীগের (বিএমএল) প্রার্থী মো. খায়রুল ইসলাম পেয়েছেন হাতপাঞ্জা প্রতীক।

সিলেট-৬: সিলেটের ৬ টি আসনের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই আসনটিতে একমাত্র স্বতন্ত্র প্রার্থী সরওয়ার হোসেন পেয়েছেন ঈগল প্রতীক। আর আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান সাংসদ নুরুল ইসলাম নাহিদ নৌকা, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের প্রার্থী আতাউর রহমান আতা ছড়ি, জাতীয় পার্টির প্রার্থী সেলিম উদ্দিন লাঙ্গল, তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী শমসের মবিন চৌধুরী সোনালী আঁশ এবং ইসলামী ঐক্যজোটের প্রার্থী সাদিকুর রহমান মিনার প্রতীকে নির্বাচন রছেন।

সুনামগঞ্জ : সুনামগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি জানান, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জের ৫টি আসনে ২৯ প্রার্থীর প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১ টা পর্যন্ত জেলা প্রশাসকের সভা কক্ষে রিটার্নিং অফিসার প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেন।

প্রতীক পেলেন যারা:

সুনামগঞ্জ-১ (জামালগঞ্জ-মধ্যনগর-ধর্মপাশা-তাহিরপুর) আসনে ৮ প্রার্থী বরাদ্দ পেয়েছেন। তারা হলেন-আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রনজিত চন্দ্র সরকার (নৌকা), গণফ্রন্টের মনোনীত প্রার্থী মো.জাহানুর রশিদ (মাছ), বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টি মনোনীত প্রার্থী মো. হারিছ মিয়া (একতারা), জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী মো. আব্দুল মান্নান তালুকদার (লাঙ্গল), বাংলাদেশ কংগ্রেস মনোনীত প্রার্থী নবাব সালেহ আহমদ (ডাব), তৃণমূল বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মো. আশরাফ আলী (সোনালী আঁশ), স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন রতন (কেটলি) ও মো. সেলিম আহমদ পেয়েছেন (ঈগল) প্রতীক।

সুনামগঞ্জ-২ (দিরাই-শাল্লা) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মাহমুদ (আল আমিন চৌধুরী) পেয়েছেন নৌকা প্রতীক, স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য ড. জয়াসেন গুপ্তা পেয়েছেন (কাঁচি) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী অবসরপ্রাপ্ত যুগ্ম সচিব মিজানুর রহমান পেয়েছেন(ঈগল)।

সুনামগঞ্জ-৩ (জগন্নাথপুর-শান্তিগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান পেয়েছেন নৌকা প্রতীক, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী তালুকদার মো. মকবুল হোসেন কাঠাল, জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী তৌফিক আলী লাঙ্গল, তৃণমূল বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সাবেক এমপি শাহিনুর পাশা চৌধুরী পেয়েছেন (সোনালী আঁশ) প্রতীক।

সুনামগঞ্জ-৪ (সদর-বিশ^ম্ভরপুর) আসনে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী বর্তমান এমপি পীর ফজলুর রহমান পেয়েছেন লাঙ্গল প্রতীক, আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ সাদিক পেয়েছেন নৌকা, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি এনপিপি মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ দিলোয়ার আম, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. এনামুল কবীর ইমন ঈগল ও মো. মোবারক হোসেন পেয়েছেন কাঁচি প্রতীক।

সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক-দোয়ারাবাজার) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান এমপি মুহিবুর রহমান মানিক পেয়েছেন নৌকা প্রতীক, জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী মো. নাজমুল হুদা লাঙ্গল, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট বিএনএফ মনোনীত প্রার্থী মো. আশরাফ হোসেন টেলিভিশন, গণফোরাম মনোনীত প্রার্থী আইয়ুব করম আলী উদীয়মান সূর্য, বাংলাদেশ সুপ্রীম পার্টি বিএসপি মনোনীত প্রার্থী আবু সালেহ একতারা,ন্যাশনাল পিপল্স পার্টি এনপিপি মনোনীত প্রার্থী আজিজুল হক (আম), জাতীয় পার্টি (জেপি) মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট মনির উদ্দিন বাইসাইকেল, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ মনোনীত প্রার্থী হাজী অব্দুল জলিল গামছা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী শামীম আহমদ চৌধুরী ঈগল।

হবিগঞ্জ : হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি জানান, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হবিগঞ্জের ৪টি আসনে ৩১ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। সোমবার সকাল ১১টা থেকে ১২ টার মধ্যে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক দেবী চন্দ প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করেন। এরমধ্যে

হবিগঞ্জ-১ (নবীগঞ্জ-বাহুবল) আসনে জাতীয় পার্টির সাথে সমঝোতার কারণে আওয়ামী লীগ কোনো প্রার্থী দেয়নি। এই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য (সংরক্ষিত) আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী পেয়ছেন ঈগল প্রতীক। এছাড়া জাতীয় পার্টির দলীয় প্রার্থী সাবেক এমপি আব্দুল মুনিম চৌধুরী বাবু লাঙ্গল প্রতীকে নির্বাচন করবেন। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে ভোটের মাঠে আছেন গাজী মোহাম্মদ শাহেদ, তিনি পেয়েছেন ট্রাক প্রতীক। এছাড়া ইসলামী ঐক্যজোটের মোস্তাক আহমেদ ফারহানী দলীয় প্রতীক মিনার এবং কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মো: নুরুল হক দলীয় প্রতীক গামছা মার্কায় নির্বাচন করবেন।

হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচঙ্গ- আজমিরীগঞ্জ) আসনে বর্তমান এমপি আব্দুল মজিদ খান এবার স্বতন্ত্র নির্বাচন করছেন। তিনি পেয়েছেন ঈগল প্রতীক। এছাড়া বাকি প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী ময়েজ উদ্দিন রুয়েল নৌকা, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) এর এস এম সোহাগ দলীয় প্রতীক নোঙ্গর, জাতীয় পার্টির দলীয় প্রার্থী শংকর পাল লাঙ্গল, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের মনমোহন দেবনাথ গামছা, ইসলামী ঐক্যজোটের শেখ হিফজুর রহমান মিনার, তৃণমূল বিএনপির খাইরুল আলম সোনালী আঁশ, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশর মোহাম্মদ আব্দুল হামিদ চেয়ার এবং বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো: জিয়াউর রশিদ ডাব প্রতীকে নির্বাচন করবেন।

হবিগঞ্জ-৩ (সদর-লাখাই ও শায়েস্তগঞ্জ) আসনটিতে চূড়ান্ত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ৯ জন। এর মধ্যে সবাই দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করছেন। আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য মো: আবু জাহির নৌকা, জাতীয় পার্টির দলীয় প্রার্থী এম এ মুমিন চৌধুরী বুলবুল লাঙ্গল, বিএনএম এর মো: বদরুল আলম সিদ্দিকী নোঙ্গর, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের মো: আদম আলী ফুলের মালা, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মো: আব্দুল কাদির আম, জাকের পার্টির আনসারুল হক গোলাপ ফুল, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের মো: আবদুল ওয়াহেদ চেয়ার, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো: নোমান হাসান ডাব এবং সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট (জেডিপি) এর মো: শাহিনুর রহমান ছড়ি প্রতীক বরাদ্দ পেয়েছেন।

হবিগঞ্জ-৪ (মাধবপুর-চুনারুঘাট) আসনে চূড়ান্ত প্রার্থী ৮ জন। এই আসনের একমাত্র স্বতন্ত্র প্রার্থী কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন পেয়েছেন ঈগল প্রতীক।

এছাড়া আওয়ামী লীগ মনোনীত দলীয় প্রার্থী বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো: মাহবুব আলী নৌকা, জাতীয় পার্টির দলীয় প্রার্থী আহাদ উদ্দিন চৌধুরী লাঙ্গল, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মোঃ আল আমিন ডাব, ইসলামি ঐক্যজোট বাংলাদেশের আবু ছালেহ মিনার, বিএনএম এর মোঃ মোখলেছুর রহমান নোঙ্গর, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের মোঃ আব্দুল মুমিন চেয়ার, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক ঐকজোটের মোঃ রাশেদুল ইসলাম খোকন ছড়ি প্রতীকে নির্বাচন করবেন। প্রতীক বরাদ্দের পর জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক দেবী চন্দ সকল প্রার্থীদের আচরনবিধি মেনে চলার জন্য আহ্বান জানান।

মৌলভীবাজার : মৌলভীবাজার থেকে নিজস্ব সংবাদদাতা জানান,

মৌলভীবাজার-১ আসনে ৪ জন প্রার্থীর মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. শাহাবুদ্দিন পেয়েছেন দলীয় নৌকা প্রতীক। বাকিদের মধ্যে জাতীয় পার্টির আহমেদ রিয়াজ উদ্দিন লাঙ্গল, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ময়নুল ইসলাম ট্রাক, তৃণমূল বিএনপির মো. আনোয়ার হোসেন সোনালী আঁশ প্রতীক পেয়েছেন।

মৌলভীবাজার-২ আসনে ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে আওয়ামী লীগের দলীয় নৌকা প্রতীক পেয়েছেন শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল। বাকিদের মধ্যে হেভিওয়েট প্রার্থী স্বতন্ত্র থেকে এ.কে.এম সফি আহমদ সলমান পেয়েছেন ট্রাক প্রতীক, ইসলামি ফ্রন্টের এনামুল হক মাহতাব মোমবাতি, তৃণমূল বিএনপির এম এম শাহীন সোনালী আঁশ, ইসলামী ঐক্যজোটের মাওলানা আছলাম হোছাইন রাহমানী মিনার, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুল মতিন কাঁচি, জাতীয় পার্টির মো. আব্দুল মালেক লাঙ্গল, বিকল্পধারার মো. কামরুজ্জামান সিমু কুলা প্রতীক পেয়েছেন।

মৌলভীবাজার-৩ আসনে ৭ জন প্রার্থীর মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান নৌকা প্রতীক পেয়েছেন। বাকিদের মধ্যে জাসদের আব্দুল মোসাব্বির মশাল, ওয়ার্কার্স পার্টির তাপস কুমার ঘোষ হাতুড়ী, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মো. আবু বকর আম, ইসলামী ফ্রন্টের মো. আব্দুর রউফ মোমবাতি, জাতীয় পার্টির মো. আলতাফুর রহমান লাঙ্গল এবং সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের মো. ফাহাদ আলম ছড়ি প্রতীক পেয়েছেন।

মৌলভীবাজার-৪ আসনে ৩ জন প্রার্থীর মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী উপাধ্যক্ষ মো. আব্দুস শহীদ পেয়েছেন নৌকা প্রতীক। অন্য দুই জনের মধ্যে ইসলামী ফ্রন্টের আবদুল মুহিত হাসানী মোমবাতি এবং ইসলামী ঐক্যজোটের মো. আনোয়ার হোসাইন মিনার প্রতীক পেয়েছেন।

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী প্রতীক পাওয়ার পর থেকেই নির্বাচনী প্রচারণায় নেমেছেন প্রার্থীরা। আগামী ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত ভোটের প্রচারণা চালাতে পারবেন। ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ।